নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করলে এবং কয়েক বছর হয়ে গেলে কম্পিউটারে নানা সমস্যা দেখা দেয়। কিছু সহজ জিনিসের মাধ্যমে ইচ্ছা করলে আপনি আপনার কম্পিউটারের গতি বাড়াতে পারেন।
হার্ডডিস্কে কম জায়গা নিয়ে (লো ডিস্ক স্পেস) নিয়ে কম্পিউটার চালানো ঠিক নয়। দরকার হলে নতুন আরেকটি হার্ডডিস্ক কিনে ফেলুন। আর কম্পিউটারের গতি বাড়াতে কন্ট্রোল প্যানেলের অ্যাড অর রিমোভ পোগ্রামসে গিয়ে ফাইল আনইন্সস্টল করুন।
হার্ডডিস্ক থেকে ফাইল ডিলিট করলে তা সম্পূর্ণভাবে মুছে যায় না।
অপারেটিং সিস্টেম বারবার সেটাপ করবেন না, কারণ এতে কম্পিউটারের গতি কমে যায়। তা ছাড়া এতে মাদারবোর্ডের ওপরও অনেক চাপ পড়ে। সব মিলিয়ে কম্পিউটারের গতি কমে যায়।
পিসির জন্য অ্যান্টিভাইরাস খুবই জরুরি। তবে অ্যান্টিভাইরাসের জন্য ইন্টারনেট লাগবে। ইন্টারনেট ছাড়া অ্যান্টিভাইরাস থেকে কোনো লাভ নেই। কারণ, এটির ডেটা বেস প্রতিদিন আপডেট করতে হয় অর্থাৎ আপ টু ডেট করতে হয়। অ্যান্টিভাইরাস ছাড়া কম্পিউটারে ভাইরাসের আক্রমণ বাড়তে থাকে।
অনেকে আছেন, যাঁরা কম্পিউটারের পার্টস বেশি খোলাখুলি করেন। এটি করবেন না, কারণ এটি কম্পিউটারের জন্য খুব ক্ষতিকর। তা ছাড়া এতে বিভিন্ন জিনিসও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
হার্ডডিস্কে কম জায়গা নিয়ে (লো ডিস্ক স্পেস) নিয়ে কম্পিউটার চালানো ঠিক নয়। দরকার হলে নতুন আরেকটি হার্ডডিস্ক কিনে ফেলুন। আর কম্পিউটারের গতি বাড়াতে কন্ট্রোল প্যানেলের অ্যাড অর রিমোভ পোগ্রামসে গিয়ে ফাইল আনইন্সস্টল করুন।
হার্ডডিস্ক থেকে ফাইল ডিলিট করলে তা সম্পূর্ণভাবে মুছে যায় না।
অপারেটিং সিস্টেম বারবার সেটাপ করবেন না, কারণ এতে কম্পিউটারের গতি কমে যায়। তা ছাড়া এতে মাদারবোর্ডের ওপরও অনেক চাপ পড়ে। সব মিলিয়ে কম্পিউটারের গতি কমে যায়।
পিসির জন্য অ্যান্টিভাইরাস খুবই জরুরি। তবে অ্যান্টিভাইরাসের জন্য ইন্টারনেট লাগবে। ইন্টারনেট ছাড়া অ্যান্টিভাইরাস থেকে কোনো লাভ নেই। কারণ, এটির ডেটা বেস প্রতিদিন আপডেট করতে হয় অর্থাৎ আপ টু ডেট করতে হয়। অ্যান্টিভাইরাস ছাড়া কম্পিউটারে ভাইরাসের আক্রমণ বাড়তে থাকে।
অনেকে আছেন, যাঁরা কম্পিউটারের পার্টস বেশি খোলাখুলি করেন। এটি করবেন না, কারণ এটি কম্পিউটারের জন্য খুব ক্ষতিকর। তা ছাড়া এতে বিভিন্ন জিনিসও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন